ঢাকার গুলিস্থানের যানজোট এখন ভাঙ্গায় নিয়ন্ত্রনের অভাব, পদ্মা সেতু চালু হবার পর প্রতি দিন সকাল থেকে শুরু হয়ে মধ্যরাত পর্যন্ত এই যাজোটের সৃষ্টিহয় ভাঙ্গা দক্ষিন পাড়বাসষ্ট্যান্ডে। প্রতিদিন ঢাকাথেকে আগত বিভিন্ন লোকাল পরিবহন যে গাড়ি গুলো কিছুদিন আগেও মাওয়া ফেরি ঘাট থেকে গুলিস্থান হয়ে মিরপুর, বনানী, ফরমগেট পর্যন্ত চলাচল করতো সেই গাড়ি গুলোই বিভিন্ন পরিবহনের নাম ব্যাহার করে প্রতিদিন ফরিদপুরের ভাঙ্গা দক্ষিন পাড় কাসষ্ট্যাডে যানজোট সৃষ্টি করছে এদিকে দক্ষিন পাড় বাসষ্ট্যান্ডে একটা ট্রাফিক পুলিশবস্ক সেখানে মাত্র একথেকে দুই,জন কখনো তিন ডিউটি করে দেখা যায় মাঝে মাঝে নিয়ন্ত্র করতে ব্যার্থ হয়ে যায় কার পাশে ঐতিয্যবাহি ভাঙ্গা বাজার, মহিলা কলেজ, শিশুদের ক্যডেট স্কুল,প্রাইমারি স্কুল,থানা, ভূমি অফিস, মসজিদ,মাদরাসা, সরকারি ক,এম,কলেজ অবস্থিত এবং সপ্তাহে দুইটি হাট পচন্ড এই যানজোটে কারনে পাশের কয়েকটি গ্রামের সাধারন জনগনের প্রানটা হাতে নিয়ে প্রতিদি প্রতিনিয়ত রাস্তা পারর হতে হয়। তারপরে ঢাকা থেকে আগত আনন্দ, স্বাধীন, প্রচেষ্টা, বসুমতি,আপন, ইলিশ,এবং স্থানী গুনগুন নাম ধারি পরিহনের চাপে কখনো কে দুর্ঘটনায় প্রান চলে যায় কে জানে, জনগনের বক্তব্য সরকার হাজার,হাজার কোটি টাকা খরচ করে পদ্মা সেতু বানালো বিদেশী কায়দায় রাস্তা বানালো অথচ ঢাকার এই অবৈধ্য বাতিল গাড়িওলারা ভাঙ্গায় যানজোট সৃষ্টি করে জনগনের যানমালে ক্ষতি করছে এর থেকে ভাঙ্গার জনগন নিরাপত্তা চায়। প্রসাষনের কড়া নজরদারি দেওয়ার মাধ্যমে ঐ সব বাজে পরিবহন বন্ধের আবেদন ও ভাঙ্গা দক্ষিনপাড় বাসষ্ট্যান্ডে জরুরী ভিত্তিতে একটা আন্ডার পাচ রাস্তার ব্যাবস্থা করার জন্য ভাঙ্গা বাসীর আবেদন।