Breaking News

ফরিদপুরে ভাঙ্গায় মহান শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে।

ফরিদপুরে ভাঙ্গায় মহান শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে।আয়োজনে ভাঙ্গা উপজেলা প্রশাসন।

তারিখ ১৪ই ডিসেম্বর ২০২৪ ইংরেজি।

স্টাফ রিপোর্টার দৈনিক ৭১ সংবাদ অনলাইন।

ফরিদপুরে ভাঙ্গায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে শহীদ বুদ্ধিজীবী উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। আলোচনা সভার প্রধান অতিথি এবং সভাপতি ছিলেন মোঃ মিজানুর রহমান উপজেলা নির্বাহী অফিসার ভাঙ্গা।

সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মেশকাতুল জান্নাত , এসি ল্যান্ড ভূমি কর্মকর্তা ভাঙ্গা আরো বক্তব্য রাখেন ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, বক্তব্য রাখেন ভাঙ্গা উপজেলা জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, সাবেক সভাপতি ইকবাল হোসেন সেলিম, বক্তব্য রাখেন মোঃ মিজানুর রহমান পান্না ভাংগা পৌরসভার জাতীয়তাবাদী বিএনপি’র আহবায়ক, বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, গোলাম মোস্তফা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং যুদ্ধকালীন কমান্ডার মোঃ জমির উদ্দিন মোল্লা, বক্তব্য রাখেন মাহবুবুর রহমান মোতালেব হোসেন আরও বক্তব্য রাখেন ভাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুজিবর রহমান মুন্সী সম্পাদক ও প্রকাশক সাপ্তাহিক ভাঙ্গার কন্ঠ পত্রিকা ও দৈনিক অনলাইন পত্রিকার সম্পাদক, বক্তব্য রাখেন বিভিন্ন অফিসের দাপ্তরিক প্রধান গন, অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নেতা-নেত্রী বৃন্দ এবং ভাঙ্গা বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়া ইলেকট্রিক সাংবাদিকবৃন্দ, সাংবাদিক নয়া দিগন্ত পত্রিকা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এটিএম ফরহাদ নান্নু সহ সাংবাদিক মামুনুর রশিদ, সাংবাদিক শাহাদাত হোসেন, ভাঙ্গা মাই টিভির প্রতিনিধি মোঃ সরোয়ার হোসেন।

বক্তারা বলেন ১৯৭১ সালের এই দিনে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের পরাজয় জেনেও বাংলাদেশের কিছু দালাল রাজাকার আল সাম তাদের দোসর এদেরকে নিয়ে বাংলাদেশের ডাক্তার, সাংস্কৃতি মনা, ইঞ্জিনিয়ার, সাংবাদিক, শিল্পী, চলচ্চিত্রকার বুদ্ধিজীবীদের রাতের অন্ধকারে ঘর থেকে ধরে নিয়ে অকথ্য নির্যাতন করে তাদেরকে মেরে ফেলা হয়, তাদের উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করে দেওয়া যাতে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ উন্নয়নমূলক দেশ হিসেবে বিশ্বের দরবারে প্রতিষ্ঠিত লাভ না করতে পারে।

এই কারণে মিরপুর বদ্ধভূমিতে নিয়ে এদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয় পরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এদেশের দামাল ছেলেরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে ৩০ লক্ষ শহীদের বিনিময়ে তিন লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে বাংলাদেশ নামের একটি পতাকা অর্জন করেন এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেন।

বক্তারা আরো বলেন একাত্তরের স্বাধীনতা ৯০ এর গণ আন্দোলন, এর ভূমিকায় যারা অংশগ্রহণ করেছে শহীদ হয়েছেন রক্ত দিয়েছেন কোন রক্তই বৃথা যেতে দেওয়া যাবে না বর্তমান পর্যন্ত কে ইতিহাস জানাতে হবে কিভাবে দেশ স্বাধীন হয়েছে আগামীতে এই দেশকে সুন্দর সুশৃংখলা করতে সকলে বদ্ধপরিকর হন, শেষে সভাপতি বক্তব্যর পরে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মিজানুর রহমান।

Check Also

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ভাঙ্গা উপজেলার উদ্যোগে ভাঙ্গায় আলেমসহ সাধারণ জনগণের যোগদান অনুষ্ঠান।

তারিখ, ২০ শে ডিসেম্বর, শুক্রবার, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ভাঙ্গা উপজেলার উদ্যোগে ভাঙ্গা পৌরসভার ৫ নং …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *