ভাঙ্গায় পিয়াজের বীজ নিয়ে সংঘ’র্ষে আ’হত সরোয়ার মুন্সী মা’রা গেছে:
মোঃ রিপন শেখ
ভাঙ্গা ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ঘারুয়া ইউনিয়নের সাউতিকান্দা গ্রামের গত ১২ ডিসেম্বর মোস্তফা মাতুব্বর ও হিরালদী গ্রামের সামসুল মিয়া মধ্যে পেঁয়াজ বীজ দানা ক্রয় নিয়ে হিরালদী গ্রামের সকালে গিয়ে অতর্কিত ভাবে হামলা চালায় এ-ই সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়।এদের মধ্যে ৪ জন ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভতির করে এবং একজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
আহতরা হলেন, সরোয়ার মুন্সি, সাকিল, মনির হোসেন, সাজ্জাদ হাওলাদার সহ বেশ কয়েকজন দুই পক্ষের মধ্যে আহত হয়।এর মধ্যে
আহত সরোয়ার মুন্সি ফরিদপুর থেকে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়িতে আসে।রবিবার গত ২২ ডিসেম্বর মৃত্যু বরণ করেন। ভাঙ্গা থানা পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ফরিদ পুর মর্গে প্রেরণ করেন।
স্থানীয় এলাকার সূত্রে জানা যায়, আহত সরোয়ার মুন্সি একজন ডায়াবেটিস ও হার্টের রোগী ছিল।এই কারণে তার মৃত্যু হতে পারে বলে ধারণা করেন এলাকাবাসী।এবং সরোয়ার মুন্সি মৃত্যু সংবাদ এলাকার ছড়িয়ে পড়ে কয়েকজন মিলে হিরালদী গ্রামে ঢুকে তৈয়ব হাওলাদার (৪০) পিতাঃ মৌজা হাওলাদার বাড়ি থেকে ১৯ ডিসেম্বর সকালে ৭টার দিকে দুটি গরু ও স্বর্ণ অলংকার ও টাকা সহ মা মেয়ে কে মারধর করে লুটপাটের করে নিয়ে যায়।সাউতিকান্দা গ্রামের মোঃ মানু ডাকাত (৪৫) পিতাঃ মৃত্য সৈয়দ মিয়া মোঃ আওলাদ ৩৫ পিতাঃ মোস্তফা মাতুব্বর, গ্যাদা মাতুব্বর,,চেতন মাতুব্বর সহ ১৫ জন লোকজন আসে।ভুক্তভোগীরা এমনই অভিযোগ করেছে।
অপরদিকে সাউতিকান্দা গ্রামের ২০ডিসেম্বর দিবাগত রাতে লাভলু ফরিদ দুজ্জামান বাড়িতে আনুমান রাত দশটার দিকে রাতে অন্ধকারে লুটপাটের ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী লাভলু ফরিদ দুজ্জামান এর স্ত্রী জানান, সাউতিকান্দা গ্রামে লোকজন গত ১২ ডিসেম্বর সকাল বেলা এসে অতর্কিতভাবে এলাকা ঢুকে হামলা চালায় এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়। এই ঘটনায় কেন্দ্র করে আমার স্বামী কে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।মামলা ভয়তে পুরুষ মানুষ বাড়িতে না থাকায় ঘরে তালা বন্ধ করে বাপের বাড়ি গিয়ে থাকি।
আজ রাতে আনুমানিক দশটার দিকে ঘরের তালা ভেঙে সবকিছু লুটপাটের করে নিয়ে য়ায়।এ বিষয় সংবাদ পেয়ে বাড়িতে এসে দেখি ঘরে ভিতরে থাকা স্বর্ণ অলংকার অর্থসহ মালমাল নেই।