শোনেন!
আমাগো ফরিদপুর-৪ এর নির্বোধ রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলছি-
যখন একটি কমিটির সম্মেলন শুরু হয় তখন প্রার্থীকে শত্রু-মিত্র অনেকের দ্বারস্ত হতে হয়,পদের জন্য লবিং গ্রুপিং করতে হয়।
শামীম হক দাদা ভাই’ও এর ব্যাতিক্রম নন।তিনিও সম্মেলনের পূর্বে কাজী জাফরউল্যাহ সাহেবের সাথে বনানী দেখা করেছিলেন,তাদের মধ্যে সংগঠন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে,কিন্ত কাজী সাহেব কোন ছবি তোলার রাজনীতি করেননা,তাই সেদিনের মিটিং প্রচার হয়নি।
নিক্সন চৌধুরী সাহেবের সাথে গতকালের আগ পর্যন্ত শামীম ভাইয়ের অনেক ছবিই আছে–
নীচের ছবিটিই হলো রাজনৈতিক অঙ্গনের ফরিদপুর-৪ এর ছবির রাজনীতির শেষ ছবি।
শামীম ভাইকে যারা এখনো চিনেন নাই,তাদের জন্য ম্যাসেজ হলো- শামীম ভাই এখন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আর কাজী জাফরউল্যাহ সাহেব আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য।
অতএব, যুবলীগের কোন নেতা শামীম ভাইয়ের কাছ থেকে বাড়তি কোন সুবিধা ভোগ করবেন সেই চিন্তা করে আত্মতুষ্টি হওয়ার অবকাশ নেই-
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদকের ছবি এরপর থেকে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের ছবির নীচে দেওয়ার সাংগঠনিক নিয়ম।
কোন সহযোগী ও অঙ্গ সংগঠনের নেতার ছবির নীচে জেলা আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট/সেক্রেটারির ছবি দিয়ে সংগঠনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা উচিৎ হবেনা।
আশাকরি অনেকের বোধদয় হবে।
শামীম ভাই সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পরে কাকে ফুলেল শুভেচ্ছায় অভিসিক্ত করেছেন সেটা ছবিতেই প্রমাণ করে।
কিছু অবুঝেরা পুরাতন ছবি নিয়ে পড়ে রয়েছেন,নতুন করে কিছু দেখান,আমরা আপনাদের পুরান রেকর্ড শুনতে চাইনা–

Ekattor Sangbad একাত্তর সংবাদ